ঢাকা   শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
অসম বিদ্যুৎ চুক্তির খেসারত

আদানির বিদ্যুতে দেশের ক্ষতি ৪৮০০ কোটি টাকা

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম

ফ্যাসিবাদি হাসিনা সরকারের পতনের পর ইউনিটপ্রতি অতিরিক্ত কয়লা ব্যবহার, বিল পরিশোধে বিলম্বের জন্য উচ্চহারের সুদসহ ক্যাপাসিটি চার্জ ধরে অতিরিক্ত পাওনা দাবি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবে নিয়মিত বিলের জন্য তাগিদ দিয়ে উৎপাদনও কমিয়েছে আদানি। সাবেক সরকারের প্রত্যক্ষ মদদ পাওয়ায় আইনের কোনো তোয়াক্কা করা হয়নি আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে। আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পুরো প্রক্রিয়াই ছিল অবৈধ ও ক্ষমতার নগ্ন হস্তক্ষেপ। ভারতকে সন্তুষ্ট করা অসম চুক্তিতে বাড়তি দামে বিদ্যুৎ কিনে এখন ফেঁসে গেছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অনুসন্ধানে প্রায় ৪০ কোটি মার্কিন ডলার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ পিডিবির ঘাড়ে। প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাব করলে তা প্রায় চার হাজার ৮০০ কোটি টাকা। আদানী গ্রুত যে পরিমান টাকা বাংলাদেশ থেকে হাতিয়ে নিয়েে সে টাকা দিয়ে বাংলাদেশে ৪ থেকে ৫টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা যেতো। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ গৌতম আদানির মালিকানাধীন আদানি গ্রুপের সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের অসম বিদ্যুৎ চুক্তির খেসারত দিচ্ছে দেশের মানুষ। আদানির সঙ্গে দেশের স্বার্থবিরোধী অসম চুক্তি নিয়ে শুরু থেকেই মানুষের মধ্যে ছিল অসন্তোষ ও ক্ষোভ। রহনপুর কাস্টমস স্টেশন দিয়ে বিদ্যুৎ আমদানির নিয়ম না থাকলেও তা করা হয়েছে এবং হচ্ছে। অনিয়ম ও ক্ষমতার দাপটে বিদ্যুৎ আমদানিতে কোনো ধরনের বিল অব এন্ট্রি সাবমিট করা হয়নি। অথচ যেকোনো ধরনের আমদানিতে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করা বাধ্যতামূলক। এই প্রক্রিয়ায় যেকোনো ধরনের পণ্য আমদানির সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তারা।

এ বিষয়ে পিডিবির চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা এম শামসুল আলম জানান, আদানির সঙ্গে চুক্তিটাই ছিল অসম। এই চুক্তির খসড়াও তারাই করেছে, সুবিধাও তারাই পেয়েছে। খসড়া পরে আনুষ্ঠানিকভাবে যাচাই-বাছাই করা হয়েছে কি না, সেটাও অজানা। এই চুক্তির বেশ কিছু শর্তের কারণে ২৫ বছরে বাংলাদেশের কাছ থেকে প্রায় তিন লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নেবে। অন্যদিকে পিডিবির কর্মকর্তারা দায় চাপিয়েছেন চুক্তির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের। তবে শুল্ক ফাঁকির চেয়ে অসম চুক্তিটাই মুখ্য বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। বাংলাদেশ বিভিন্ন সময়ে ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি করে। এসব চুক্তির আওতায় তিনটি পথে প্রায় দুই হাজার ৬৫৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, কুমিল্লা আর চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে আসে বিদ্যুৎ। তবে মাত্র ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির জন্য শুল্ক-করসংক্রান্ত ছাড়পত্র জারি হয়েছে। বাকি বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক-কর ছাড়ের কোনো তথ্য-প্রমাণ নেই। এ ছাড়া আদানিসহ বিভিন্ন পথে যে বিদ্যুৎ আসছে, এর জন্য শুল্ক আইন মেনে বিভিন্ন শুল্ক স্টেশনে বিল অব এন্ট্রি জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু কখনো বিল অব এন্ট্রি জমার তথ্য নেই কাস্টমসের কাছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন চুক্তি খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে কাস্টমস গোয়েন্দা আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তিতে শুল্কে অনিয়ম খুঁজতে আট কর্মকর্তার সমন্বয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে।কমিটির দায়িত্ব ছিল ভারত থেকে আনা বিদ্যুতের দায় শোধ, প্রতি ইউনিটের দাম, প্রযোজ্য শুল্ক-কর ও শুল্ক আইন মেনে আমদানি করার সব তথ্য-উপাত্ত যাচাই-বাছাই করাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা খতিয়ে দেখা। তবে অনিয়ম ছাড়া কিছুই খুঁজে পায়নি কমিটি।

প্রতিবেদন বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত আদানির কাছ থেকে ১২৮ কোটি ১৮ লাখ ৪৩ হাজার ৪৪২ ডলারের বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়েছে। এই আমদানি করা বিদ্যুতে ৫ শতাংশ কাস্টমস শুল্ক, ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর, ৫ শতাংশ আগাম করসহ মোট করভার ৩১ শতাংশ। সে হিসাবে আদানির কাছ থেকে এনবিআরের পাওনা রাজস্বের পরিমাণ ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলার, যা প্রায় চার হাজার ৮০০ কোটি টাকার সমান। কমিটির প্রতিবেদন বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার ও আদানি গ্রুপের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী, বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিটের ক্ষেত্রে বছরভিত্তিক ভিন্নতা রয়েছে। যেহেতু এনবিআর আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে কোনো শুল্ক-কর অব্যাহতি আদেশ জারি করেনি, সেহেতু আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে শুল্ক-কর আদায়যোগ্য। পিডিবি থেকে জানা গেছে, ভারতের আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের বাস্তবায়ন চুক্তি (আইএ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ ২০২২ সালের মার্চে এনবিআরের কাছে শুল্ক-কর মওকুফের আবেদন করে। কিন্তু এনবিআরের শুল্ক অব্যাহতি ও প্রকল্প অব্যাহতি শাখা থেকে অব্যাহতির সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি। পরে ২০২৩ সালের মার্চ ও এপ্রিল মাসে অব্যাহতি বিষয়ে চুক্তির আগে এনবিআরের কোনো মতামত নেওয়া হয়েছিল কি না, জানতে চেয়ে বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দেয় এনবিআর। তবে সেই চিঠির জবাব দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ কোনো শুল্ক-কর মওকুফ করা হয়নি। বিদ্যুৎ আমদানির বিপরীতে কোনো শুল্ক ছাড় প্রসঙ্গে এনবিআর জানায়, আদানির বিদ্যুতে শুল্ক ছাড় পেতে এনবিআরকে চিঠি দিয়েছিল বিদ্যুৎ বিভাগ। তবে আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে কোনো শুল্ক ছাড় দেওয়া হয়নি।

আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সঙ্গে সরকারের আইএ স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ১২তম অধ্যায়ে যাবতীয় শুল্ক-কর মওকুফের উল্লেখ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে এনবিআরের কোনো অনুমোদন না নেওয়ায় শুল্ক-কর প্রযোজ্য। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ভারতের ঝাড়খ- রাজ্যের গোড্ডায় নির্মিত। বাংলাদেশের মনকষা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলায় অবস্থিত ৪০০/১৩২ কেভি গ্রিড উপকেন্দ্রে বিদ্যুৎ আমদানি করা হতো। এই গ্রিড উপকেন্দ্র রহনপুর কাস্টমস স্টেশন থেকে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কিন্তু আদানির কাছ থেকে পিডিবি যে রুটে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ প্রবেশ ও সঞ্চালন করে, তা কাস্টমস আইন ২০২৩ অনুযায়ী কাস্টমস স্টেশন হিসেবে অনুমোদিত নয়।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়,সীমান্ত দিয়ে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি পিডিবির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ও রাষ্ট্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত। এ ছাড়া রহনপুর কাস্টমস স্টেশনের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে দেখা গেছে, বিদ্যুৎ আমদানির কোনো বিল অব এন্ট্রি দাখিল করা হয়নি। রহনপুর শুল্ক স্টেশনের আমদানিযোগ্য পণ্যের তালিকায় বিদ্যুৎ নেই। এনবিআর শুল্ক-কর অব্যাহতির প্রজ্ঞাপন জারি করেনি। বিশ্বের যেকোনো দেশ থেকে যেকোনো ধরনের পণ্য আমদানি করলে তার এইচএস কোড অনুযায়ী তথ্য সংরক্ষিত থাকে কাস্টমসের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে। তবে আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির এইচএস কোডের বিপরীতে কোনো তথ্য পায়নি কমিটি।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির রুট কাস্টমস আইন অনুযায়ী অনুমোদিত নয়। সেহেতু কাস্টমস আইনের ক্ষমতাবলে কাস্টমস স্টেশন ঘোষণা করা যেতে পারে। বিদ্যুৎ আমদানিতে বিল অব এন্ট্রি কোন পদ্ধতিতে দাখিল করা হবে, সে বিষয়ে এনবিআর নির্দেশনা দিতে পারে। শুল্ক-কর পরিশোধ না করেই আমদানি করায় পিডিবিকে শুল্ক-কর পরিশোধের নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া কাস্টমস আইনের ৯০ ও ৯১ ধারা অনুযায়ী পিডিবির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, বিল অব এন্ট্রি সাবমিট না করে কোনো পণ্য আমদানি করলে তা আমদানি হিসেবে বিবেচনা করার সুযোগ নেই। এটা অবৈধ প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়েছে। এটা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় চোরাচালান। এ ছাড়া আমদানিকারক হিসেবে শুল্ক ফাঁকির টাকা পরিশোধে পিডিবির বাধ্যবাধকতা আছে। একই মত প্রকাশ করে এনবিআরের সাবেক সদস্য আব্দুল মান্নান পাটোয়ারী বলেন, যদি এলসির মাধ্যমে আমদানি হয়, তাহলে অবশ্যই বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে খালাস নিতে হবে। পিডিবির দায়িত্ব ছিল বিল অব এন্ট্রি সাবমিট করা এবং সরকারের রাজস্ব পরিশোধ করা। তারা যদি রাজস্ব পরিশোধ না করে, কাস্টমসের ধরার কোনো সুযোগ নেই। কারণ এটা আসছে গ্রিডের মাধ্যমে। কত মেগাওয়াট বিদ্যুৎ এসেছে, সেই হিসাব দিয়ে পিডিবির বিল অব এন্ট্রি দাখিল করা উচিত ছিল।

পিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ) মো. শামীম হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। ৪০ কোটি মার্কিন ডলার শুল্ক-কর ফাঁকির প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, এনবিআরের এই প্রতিবেদনটি বোধ হয় ঠিক নয়। আদানি আমাদের কাছে জুন পর্যন্ত ৮০ কোটি ডলার দাবি করেছে। অক্টোবরের শুরু পর্যন্ত সেটা প্রায় ৮৫ হাজার কোটি ডলার পেরিয়ে যাবে। আমরা আদানিকে বলেছি, আমরা তাদের পাওনার সঙ্গে একমত নই। কিছু বিষয় নিয়ে তাদের সঙ্গে আমাদের ভিন্নমত রয়েছে। আদানি তাদের মনগড়া রিপোর্ট করে ও বিল ধরে আমাদের বিল সাবমিট করেছে। আমরা জানিয়েছি, ৩০ জুন পর্যন্ত তারা আমাদের কাছে সর্বোচ্চ পেতে পারে ৫৪.৮৪ কোটি ডলার। এর বিপরীতে তাদের দাবি ৮০ কোটি ডলার। অক্টোবরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৫ কোটি ডলার। দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা করে এটা ঠিক করতে হবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

প্যারাগুয়ের মাঠে হেরেই গেল আর্জেন্টিনা

প্যারাগুয়ের মাঠে হেরেই গেল আর্জেন্টিনা

উইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ ইংল্যান্ডের

উইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ ইংল্যান্ডের

ভিনিসিউসের পেনাল্টি মিসে জয়হীন ব্রাজিল

ভিনিসিউসের পেনাল্টি মিসে জয়হীন ব্রাজিল

জানা গেল ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ব্রাজিলের একাদশ

জানা গেল ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ব্রাজিলের একাদশ

বাংলাদেশে ন্যায্য রুপান্তরে অর্থায়নের জন্য ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান

বাংলাদেশে ন্যায্য রুপান্তরে অর্থায়নের জন্য ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান

গোপালগঞ্জে কারাগারে থাকা বাবার অবশেষে জামিন মঞ্জর

গোপালগঞ্জে কারাগারে থাকা বাবার অবশেষে জামিন মঞ্জর

ওসমানী বিমান বন্দরে বিদেশী বিমান উঠা-নামার ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী- প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে সিলেটে স্মারকলিপি

ওসমানী বিমান বন্দরে বিদেশী বিমান উঠা-নামার ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী- প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে সিলেটে স্মারকলিপি

ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে আগুনের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ৬

ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে আগুনের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ৬

জানুয়ারি পর্যন্ত ছিটকে গেলেন এনগিডি

জানুয়ারি পর্যন্ত ছিটকে গেলেন এনগিডি

দুবাইয়ে নবনিযুক্ত কনসাল জেনারেলের সাথে বাংলাদেশ রেডিমেড গার্মেন্টস ট্রেডার্স আজমানের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ

দুবাইয়ে নবনিযুক্ত কনসাল জেনারেলের সাথে বাংলাদেশ রেডিমেড গার্মেন্টস ট্রেডার্স আজমানের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সুবিধা নিশ্চিতে দেওয়া হবে ইউনিক আইডি কার্ড

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সুবিধা নিশ্চিতে দেওয়া হবে ইউনিক আইডি কার্ড

যে কারণে হারপিকে মেতেছে নেটিজেনরা

যে কারণে হারপিকে মেতেছে নেটিজেনরা

আ.লীগের মতো পরিবারতন্ত্র করবে না বিএনপি: তারেক রহমান

আ.লীগের মতো পরিবারতন্ত্র করবে না বিএনপি: তারেক রহমান

প্যারাগুয়ে ম্যাচে কেমন হবে আর্জেন্টিনার একাদশ

প্যারাগুয়ে ম্যাচে কেমন হবে আর্জেন্টিনার একাদশ

অর্থাভাবে ব্যক্তিগত বিমান ভাড়া দিয়েছেন শন ডিডি, বিক্রি করবেন বাড়ি

অর্থাভাবে ব্যক্তিগত বিমান ভাড়া দিয়েছেন শন ডিডি, বিক্রি করবেন বাড়ি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শ্রেনী কক্ষে অসুস্থ ১০ শিক্ষার্থী

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শ্রেনী কক্ষে অসুস্থ ১০ শিক্ষার্থী

ভারতীয় গণমাধ্যম আমাদের সম্পর্কে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ভারতীয় গণমাধ্যম আমাদের সম্পর্কে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নরসিংদীতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

নরসিংদীতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

পুলিশ সংস্কার ও একটি কৌশলপত্র

পুলিশ সংস্কার ও একটি কৌশলপত্র

মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে কেন উপদেষ্টা করতে হবে?

মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে কেন উপদেষ্টা করতে হবে?